জাপানের সম্মানজনক সোকা বিশ্ববিদ্যালয় নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সাম্মানিক ডক্টর অব লিটারেচার (ডি-লিট) ডিগ্রি প্রদান করেছে।
নোবেল শান্তি পুরস্কারপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে জাপানের সোকা বিশ্ববিদ্যালয় সম্মানসূচক ‘ডক্টর অব লিটারেচার’ (ডি-লিট) ডিগ্রি প্রদান করেছে। ২০২৫ সালের জুন মাসে টোকিওতে আয়োজিত এক বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এই ডিগ্রি প্রদান করে।
সোকা বিশ্ববিদ্যালয় দীর্ঘদিন ধরেই বিশ্বশান্তি, মানবাধিকার ও শিক্ষা প্রসারে ভূমিকা রাখা ব্যক্তিদের বিশেষভাবে সম্মানিত করে থাকে। ড. ইউনূসের সামাজিক ব্যবসা, ক্ষুদ্রঋণ ধারণা এবং দারিদ্র্য বিমোচনে তাঁর অবদানের জন্য এই স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
সম্মাননা গ্রহণের পর ড. ইউনূস বলেন, “এই ডিগ্রি কেবল আমার জন্য নয়, বরং বিশ্বের সকল দারিদ্র্যপীড়িত মানুষের জন্য একটি অনুপ্রেরণা।” তিনি আরও জানান, “আমি বিশ্বাস করি, দারিদ্র্য জাদুঘরে পাঠানো সম্ভব—যদি আমরা সবাই একসাথে কাজ করি।”
ড. ইউনূসের এই ডিগ্রি গ্রহণ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল করেছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
নোবেল শান্তি পুরস্কারপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে জাপানের সোকা বিশ্ববিদ্যালয় সম্মানসূচক ‘ডক্টর অব লিটারেচার’ (ডি-লিট) ডিগ্রি প্রদান করেছে। ২০২৫ সালের জুন মাসে টোকিওতে আয়োজিত এক বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এই ডিগ্রি প্রদান করে।
সোকা বিশ্ববিদ্যালয় দীর্ঘদিন ধরেই বিশ্বশান্তি, মানবাধিকার ও শিক্ষা প্রসারে ভূমিকা রাখা ব্যক্তিদের বিশেষভাবে সম্মানিত করে থাকে। ড. ইউনূসের সামাজিক ব্যবসা, ক্ষুদ্রঋণ ধারণা এবং দারিদ্র্য বিমোচনে তাঁর অবদানের জন্য এই স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
সম্মাননা গ্রহণের পর ড. ইউনূস বলেন, “এই ডিগ্রি কেবল আমার জন্য নয়, বরং বিশ্বের সকল দারিদ্র্যপীড়িত মানুষের জন্য একটি অনুপ্রেরণা।” তিনি আরও জানান, “আমি বিশ্বাস করি, দারিদ্র্য জাদুঘরে পাঠানো সম্ভব—যদি আমরা সবাই একসাথে কাজ করি।”
ড. ইউনূসের এই ডিগ্রি গ্রহণ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল করেছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।